পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বাংলাদেশের উন্নয়নে গণগ্রন্থাগারের ভূমিকা

ছবি
ভূমিকা: গ্রন্থাগার একটি জাতির শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সভ্যতার ধারক ও বাহক, একটি জাতির উন্নতির মাপকাঠি। একটি জাতি কত সভ্য, কত উন্নত তা তার গ্রন্থাগার পর্যালোচনা করলেই বুঝা যায়। একটি জাতির উন্নয়নের ক্ষেত্রে গ্রন্থাগারের ভূমিকা অপরিসীম। বিশেষ করে বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের জন্য গ্রন্থাগার অপরিহার্য। দীর্ঘদিনের ক্রমাগত পরিশ্রম, সাধনা, অধ্যবসায় ও অনুসন্ধানের ফলে আজ উন্নত দেশগুলো দর্শন, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, সাহিত্য, শিল্পকলা প্রভৃতি ক্ষেত্রে যে চরম উৎকর্ষ সাধন করেছে তার পেছনে তাদের গ্রন্থাগারগুলির ভূমিকা অনস্বীকার্য। উন্নত বিশ্বের জনগণ গ্রন্থাগারের উপর নির্ভরশীল বিধায় তাদের সার্বিক উন্নতি সম্ভব হয়েছে। গ্রন্থাগার আমাদের জাতীয় উন্নয়নের অন্যতম নিয়ামক শক্তি। শিক্ষা ও জ্ঞানের শত-সহস্র ধারার মহামিলন ঘটায় গ্রন্থাগার। গণগ্রন্থাগারকে বলা হয় জনগণের বিশ্ববিদ্যালয়। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, বয়স, লিঙ্গ, পেশা কিংবা সামাজিক অবস্থানভেদে সবাইকে পাঠসেবা দেয়ার জন্য জ্ঞান ও তথ্যের ডালি সাজিয়ে সতত অপেক্ষমান এ প্রতিষ্ঠান। এজন্যই ১৯৪৯ সালে প্রচারিত UNESCO Public Library Manifesto তে গণগ্রন্থাগারকে “জনগণের বিশ্ববিদ্যালয়”